Introduction
Lesson Transcript
যেকোনো কাজ সুষ্ঠ ভাবে করার জন্য প্রয়োজন প্রপার প্ল্যানিং। আপনার কাজ গুলোর সম্পর্কে যতই ভালো ধারণা থাকুক না কেন আপনার যদি প্ল্যানিং না থাকে, ধারণা গুলো organized না থাকে আপনি আশানুরূপ ফল পাবেন না। তাই আপনার মস্তিষ্কে যা চলছে তা visualized করার একমাত্র ভালো উপায় হলো মাইন্ড ম্যাপ করা। ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক রিসার্চ করে আবিষ্কার করেন যে মানুষের মস্তিষ্কের একটি বিল্ট-ইন সীমা রয়েছে যা একই সাথে আমাদের ব্রেইনে চলতে থাকে বিচ্ছিন্ন চিন্তা হিসেবে। ওরেগন বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক এডওয়ার্ড আউহ এবং এডওয়ার্ড ভোগেলের নেতৃত্বে গবেষণা দলের মতে বেশিরভাগ ব্যক্তির জন্য এর সীমা চারটি। অর্থাৎ একই টাইম লিমিটের মধ্যে ৪ ধরণের চিন্তা আমাদের মাথায় কাজ করে। সো আপনি যদি মাইন্ড ম্যাপ না করেন তবে এই ক্রিয়েটিভ চিন্তা গুলোকে আপনি কাজে লাগাতে পারবেন না শুরুতেই সৃজনশীল ভাবনাগুলো কল্পনার জগতে হারিয়ে যাবে। Mind map মূলত আপনার সেন্ট্রাল থিম লিখতে, নতুন করে ভাবতে, আপনার আইডিয়ার সাথে রিলেটেড সেন্টার থেকে বাইরে চিন্তা করতে সহায়তা করে। মাইন্ড ম্যাপ হচ্ছে আপনার চিন্তা গুলোকে portray করার একটি উপায় যা আপনি খুব অল্পকিছু জিনিস ব্যবহার করেই করতে পারেন। মাইন্ড ম্যাপ এর আরো একটি দুর্দান্ত ক্ষমতা হচ্ছে আপনার creativity encourage করে। এখন আমরা যে শতাব্দীতে দাঁড়িয়ে আছি এখানে টিকে থাকতে হলে নিজেকে ক্রিয়েটিভ করার কোনো বিকল্পনেই। আপনার creative thought গুলো visualized করা এবং সমস্যা সমাধান করার অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে মাইন্ড ম্যাপ। এছাড়াও প্রেসেন্টেশন থেকে শুরু করে, business প্ল্যান, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, নোট নেয়া, জব ইন্টারভিউ, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, ওয়েবসাইট ম্যানেজমেন্ট সবজায়গায় মাইন্ড ম্যাপ প্রয়োজন। প্রাথমিক পর্যায়ে হয়তো মনে হতে পারে মাইন্ড ম্যাপ তেমন কোনো প্রয়োজন নেই বা সময় নষ্ট কিন্তু তখন থেকে এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করবেন যখন থেকে আপনি এটি নিজের জীবনে ব্যবহার শুরু করবেন। মাইন্ড ম্যাপ আপনি নিজ হাতে বা অনলাইনেও তৈরী করতে পারবেন। এই কোর্সটি আমি এমন ভাবেই ডিসাইন করেছি যাতে মাইন্ড ম্যাপ রিলেটেড সবকিছুই আপনার হাতে চলে আসবে -মাইন্ড ম্যাপ কি, কেন প্রয়োজন, কিভাবে করবেন, অনলাইন এবং ম্যানুয়াল মাইন্ড ম্যাপ কিভাবে করতে হয় এমন মাইন্ড ম্যাপ রিলেটেড আরো অনেক টপিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে